• Home
  • Terms & Privacy
  • About
  • Contact
Tuesday, May 30, 2023
সমতল
Advertisement
No Result
View All Result
  • Home
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রতারণা ও দুর্নীতি
  • মতামত
  • সাংবাদিকতা
  • আমার অধিকার
  • সকল গণমাধ্যম
  • App
  • সংবাদ দিন
No Result
View All Result
সমতল
No Result
View All Result
Home আন্তর্জাতিক

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের এত আগ্রহের কারণ কী

07/05/2023
Reading Time: 3min read
A A



সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যে দ্বৈরথ এবং দ্বন্দ্ব, তার রঙ্গমঞ্চ হয়ে উঠেছে ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকা। বিশেষ করে বিশ্বের একক সুপারপাওয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল।

দেশটি এতদিন মধ্যপ্রাচ্য এবং আফগানিস্তানে প্রভাব বিস্তার নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও ধীরে ধীরে তারা নজর সরিয়ে এনেছে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে।

ইউক্রেনে যুদ্ধ সত্ত্বেও এটা বলা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যত ভূ-রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ইন্দো-প্যাসিফিক হচ্ছে প্রধান অংশ।

কিন্তু ইন্দো-প্যাসিফিকের দেশ না হয়েও এই অঞ্চলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের এত আগ্রহের কারণ কী?

বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির ভরকেন্দ্র
ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে দেশ আছে এক ডজনেরও বেশি। আছে চীন, ভারত, পাকিস্তানের মতো পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। আছে জাপান-কোরিয়ার মতো অর্থনৈতিক শক্তি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০০১ সালে যে ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি ঘোষণা করে, সেখানে তারা দেখিয়েছে ইন্দো-প্যাসিফিক দেশগুলোতে যে জনসংখ্যা সেটা বৈশ্বিক জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি, যার ৫৮ শতাংশই আবার তরুণ। কর্মশক্তি এবং ভোক্তা- দুই হিসেবেই সংখাটা বিশাল।

এখানকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৈশ্বিক অর্থনীতিরই দুই-তৃতীয়াংশ, জিডিপি’র পরিমাণ হচ্ছে বৈশ্বিক জিডিপি’র ৬০ শতাংশ।

এছাড়া বিশ্বে যে সমুদ্র আছে, তার ৬৫ শতাংশ পড়েছে ইন্দো-প্যাসিফিকে, ভূমির ক্ষেত্রে যেটা ২৫ শতাংশ। সব মিলিয়ে এই অঞ্চল হয়ে উঠছে বৈশ্বিক রাজনীতির ভরকেন্দ্র এবং আগ্রহের কারণ।

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতির অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘এই অঞ্চলের দেশগুলো গত এক দশকে ব্যাপকভাবে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে এবং বাজার সম্প্রসারিত হয়েছে। আপনি যদি ২০৪০ সালের হিসেব করেন, তাহলে দেখবেন তখন সারা বিশ্বের জিডিপি’র ৪৫ শতাংশের বেশি এই অঞ্চলে থাকবে। দ্বিতীয় যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে, এই এলাকা দিয়েই মূলত: বৈশ্বিক জ্বালানির একটা বড় অংশের সরবরাহ অব্যাহত থাকবে।’

তবে অধ্যাপক আলী রীয়াজ মনে করেন, এ এলাকায় মার্কিন আগ্রহের প্রধান কারণ হচ্ছে নিরাপত্তা।

‘যদি এই অঞ্চলে চীনের আধিপত্য বৃদ্ধি পায়, তাহলে এখানকার সমুদ্রকেন্দ্রিক বাণিজ্যের ওপর চীনের এক ধরণের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা হবে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের টার্গেট কি চীন?
আমেরিকা যে ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি বা আইপিএস ঘোষণা করেছে, সেখানে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ফিলিপাইন, বাংলাদেশসহ এখানকার দেশগুলোকে নিয়ে অংশগ্রহণমূলক, নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিকের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই কৌশলে চীনকে অন্তর্ভূক্ত হয়নি।

বরং চীনকে ওই অঞ্চলে প্রতিবেশীদের প্রতি আগ্রাসী এবং ক্ষতিকর হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।

বলা হয়েছে, চীন তার সামরিক, কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত শক্তির সমন্বয়ে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী শক্তি হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। এক্ষেত্রে চীন প্রচলিত বিশ্বব্যবস্থা এবং নিয়ম-নীতিরও লঙ্ঘন করছে।

যদিও চীন পাল্টা অভিযোগ করছে, আইপিএসে’র মাধ্যমে মার্কিন নেতৃত্বে পশ্চিমা জোট আসলে সামরিকভাবে চীনকে ঘিরে ফেলার চেষ্টা করছে। আর চীন আন্তর্জাতিক জলসীমায় জাহাজ চলাচলে বাধা দিচ্ছে না।

কিন্তু আইপিএসে’র মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের টার্গেট কি আসলেই চীন?

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র তার আইপিএস উদ্যোগে চীনকে রাখেনি। কারণ এখানে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতা চীনের সাথে। যুক্তরাষ্ট্র আইপিএসে বলছে ‘রুল বেইজড’ বিশ্ব ব্যবস্থার কথা, যেটার নেতৃত্বে আছে যুক্তরাষ্ট্র।

‘চীন বলছে, এই ব্যবস্থা যুক্তরাষ্ট্রের অনুকূলে। কারণ এটা তৈরি হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। তখন যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা বিশ্বের যে অপরিমেয় ক্ষমতা ছিল তারা সেভাবেই বৈশ্বিক রুল ঠিক করেছে। চীন সেই রুল মানতে চায় না, এটা বদলাতে চায়। এখানেই মূল দ্বন্দ্ব,’ বলেন অধ্যাপক রীয়াজ।

ইন্দো-প্যাসিফিকে চীন নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারলে যুক্তরাষ্ট্র সেখানে পিছিয়ে পড়বে।

আর এর প্রভাব পড়বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য এবং আধিপত্যের ওপর। তাই আমেরিকা সেখানে চীনের সাথে প্রতিযোগিতায় নেমেছে।

কিন্তু এখানে জাপান-ভারতের মতো দেশগুলোর স্বার্থ কোথায়?

‘চীনের সাথে জাপানের বিরোধ আছে, দক্ষিণ কোরিয়ারও বিরোধ আছে। ভারতের সাথেও সীমান্ত নিয়ে সঙ্ঘাত আছে।

ঢাকা বিশ্ববদ্যিালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক রুকসানা কিবরিয়া বিবিসি বাংলাকে বলেন, চীনের যে উত্থান তাতে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান সবাই চিন্তা করছে যে, চীনের সামরিক বাহিনী এখন ভারত মহাসগরেও নজরদারি করতে সক্ষম।

‘ফলে অতীতে যেটা হয়নি সেটাই হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এমনকি ভারতকে চীনের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করতে অস্ত্র দিচ্ছে,’ বলেন রুকসানা কিবরিয়া।

তবে ভারতকে অস্ত্র সহায়তার পাশাপাশি আরেকটি কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র। সেটা হচ্ছে, কোয়াড নামে সামরিক জোটকে সক্রিয় রাখা। এই জোটে আছে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া।

ইন্দো-প্যাসিফিকে যুক্তরাষ্ট্রর যেমন আগ্রহ আছে, তেমনি ভারত-জাপান-দক্ষিণ কোরিয়াসহ আসিয়ানভুক্ত কোন কোন দেশেরও আছে নিজস্ব স্বার্থ।

আর এই পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়েই এখানকার দেশগুলোকে নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে অভিন্ন নিরাপত্তা কৌশল তৈরি করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।

তবে শেষপর্যন্ত এই এলাকায় চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব কোনদিকে গড়ায় তার ওপরই নির্ভর করছে অনেককিছু।

সূত্র : বিবিসি





RelatedNews

আন্তর্জাতিক

পশ্চিম তীরে সেনা প্রহরায় ফের ইসরাইলি বসতি স্থাপন শুরু

30/05/2023
আন্তর্জাতিক

মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞায় ৩ দেশে যে প্রভাব পড়েছে

30/05/2023
আন্তর্জাতিক

আয়া সোফিয়ায় ইস্তাম্বুল বিজয়ের ৫৭০তম বার্ষিকী উদযাপন

30/05/2023
আন্তর্জাতিক

তরুণ যে নেতা থাইল্যান্ডকে আমূল বদলে দিতে চান

30/05/2023
আন্তর্জাতিক

হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উদ্বোধন করতে যাচ্ছে ইরান

30/05/2023
আন্তর্জাতিক

মেক্সিকো পুলিশের সাথে সংঘর্ষে ১০ জন নিহত

30/05/2023
Load More
Samatal News

সাপ্তাহিক সমতল
সম্পাদক: মুহাম্মদ আলতাফ হোসেন।
নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল নাহিদ মিয়া (নাহিদ মিথুন)

৩২, মায়াকানন, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪।
Email: samataldesk@gmail.com
Cell: +88-01711237484,
NewsHunt App: https://samatalnews.com/

Follow Us

  • About
  • Contact
  • Terms & Privacy
No Result
View All Result
  • Home
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রতারণা ও দুর্নীতি
  • মতামত
  • সাংবাদিকতা
  • আমার অধিকার
  • সকল গণমাধ্যম
  • App
  • সংবাদ দিন

© 2021 NewsHunt

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • Total: 85.9K
  • 67.4KSHARES
  • 17.9KTWEETS
  • Viber
  • WhatsApp
  • 652Email
  • Share
  • SHARES
  • TWEETS
  • +1S
  • PINS
  • SHARES
  • Digg
  • Del
  • StumbleUpon
  • Tumblr
  • VKontakte
  • Print
  • Email
  • Flattr
  • Reddit
  • Buffer
  • Love This
  • Weibo
  • Pocket
  • Xing
  • Odnoklassniki
  • ManageWP.org
  • WhatsApp
  • Meneame
  • Blogger
  • Amazon
  • Yahoo Mail
  • Gmail
  • AOL
  • Newsvine
  • HackerNews
  • Evernote
  • MySpace
  • Mail.ru
  • Viadeo
  • Line
  • Flipboard
  • Comments
  • Yummly
  • SMS
  • Viber
  • Telegram
  • JOIN US
  • Skype
  • Messenger
  • Kakao
  • LiveJournal
  • Yammer
  • Edgar
  • Fintel
  • Mix
  • Instapaper

Add New Playlist

Send this to a friend