বড় রানের লক্ষ্যে ছুটতে থাকা শ্রীলঙ্কাকে আটকে দিয়েছে বাংলাদেশ। ১ উইকেটে ১০৮ রান থেকে পরের ৫৬ রান তুলতেই আরো ৪ উইকেট তুলে নিয়েছে তাদের। ৪০ ওভার শেষে সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৭৬ রান। ৩৯ রান করে মাঠে সামারাবিক্রমা, শানাকা আছেন ৬ রানে।
শরিফুলের জোড়া আঘাতের পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি লঙ্কানরা। অল্প রানে ফিরেছেন আসালাঙ্কা ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। আসালাঙ্কা ১০ রান করলেও সিলভাকে ৬ রানের মাথায় উইকেটের পেছনে মুশফিকের ক্যাচ বানান হাসান মাহমুদ। আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে ছিলেন তাসকিন।
এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ৩৫ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙে শ্রীলঙ্কার। দিমুথ করুনারত্নে ফেরেন ১৭ বলে ১৮ রান করে। ষষ্ঠ অভারে হাসান মাহমুদের শিকার হন তিনি। তবে এরপর নিশানকা ও মেন্ডিস মিলে ধরেন হাল। দু’জনের জুটিতে আসে ১০৮ বলে ৭৪ রান।
এরপর শরিফুলের জোড়া আঘাতে ম্যাচে ফিরে বাংলাদেশ। পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন তিনি। ফেরানন থিতু হওয়া দুই ব্যাটারকেই। পাথুম নিশানকার পর কুশল মেন্ডিস, দু’জনেই শিকার এই পেসারের।
প্রথমে পাথুম নিশানকাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন, এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেছেন তাকে। ফেরার আগে ৬০ বলে ৪০ রান করেন নিশানকা। পরের ওভারে এসে সদ্য ফিফটি করা মেন্ডিসকে সাজঘরের পথ দেখান বাঁ হাতি এই পেসার। আউট হবার আগে ৭৩ বলে ৫০ রান করেন মেন্ডিস।