জাতিসংঘ ভোক্তা সুরক্ষার জন্য নির্দেশিকা
United Nations Guidelines for Consumer Protection UNCTAD
ভোক্তা সুরক্ষার জন্য জাতিসংঘের নির্দেশিকা (ইউএনজিসিপি) হল “কার্যকর ভোক্তা সুরক্ষা আইন, প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিকার ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য নির্ধারণের জন্য এবং দেশীয় ও আঞ্চলিক আইন, বিধি প্রণয়ন ও প্রয়োগে আগ্রহী সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে সহায়তা করার জন্য কার্যকর ভোক্তা সুরক্ষা আইনের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি নির্ধারণের জন্য মূল্যবান নীতিমালার সমষ্টি। এবং প্রবিধান যা তাদের নিজস্ব অর্থনৈতিক এবং সামাজিক এবং পরিবেশগত পরিস্থিতিতে উপযোগী, সেইসাথে সদস্য রাষ্ট্রগুলির মধ্যে আন্তর্জাতিক প্রয়োগকারী সহযোগিতার প্রচার এবং ভোক্তা সুরক্ষায় অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার উত্সাহ দেয়।”
১৯৮৫ সালের ১৬ই এপ্রিল জাতিসংঘের সাধারণপরিষদের ৩৯তম অধিবেশনে ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণে ৮টি অধিকার এবং ৫টি দায়িত্ব প্রদান করে একটি সমন্বিত ক্রেতা স্বার্থ সংরক্ষণ নির্দেশনা অনুমোদিত হয়।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন>
Home Page> UNCTAD
Also read on UK’s
1. The Consumer Protection from Unfair Trading Regulations 2008
জাতিসংঘ স্বীকৃত ৮টি অধিকার-
১) অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থানের মৌলিক চাহিদা পূরণের অধিকার;
২) নিরাপদ পণ্য ও সেবা পাবার অধিকার;
৩) পণ্যের উপাদান, ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি তথ্য জানার অধিকার;
৪) ন্যায্য মূল্যে সঠিক পণ্য ও সেবা পাবার অধিকার;
৫) অভিযোগ করার ও প্রতিনিধিত্বের অধিকার;
৬) কোন পণ্য বা সেবা ব্যবহারে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্ষতিপূরণ পাবার অধিকার;
৭) ক্রেতা-ভোক্তা হিসেবে অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে শিক্ষা লাভের অধিকার;
৮) স্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ ও বসবাস করার অধিকার।
বাংলাদেশের সংবিধান
বাংলাদেশ সংবিধানে বর্ণিত মৌলিক অধিকারসমূহ জানতে এখানে ক্লিক করুন
ও সম্পুর্ন সংবিধান পরতে এখানে ক্লিক করুনঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান
বাংলাদেশের আইন
২০০৯ সালে আমাদের দেশে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়েছে। এ আইনের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে,
(ক) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও উন্নয়ন;
(খ) ভোক্তা অধিকারবিরোধী কার্য প্রতিরোধ,
(গ) ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনজনিত অভিযোগ নিষ্পত্তি; (
ঘ) নিরাপদ পণ্য ও সেবা পাবার ব্যবস্থা;
(ঙ) পণ্য বা সেবা ব্যবহারে ক্ষতিগ্রস্ত ভোক্তাকে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা;
(চ) পণ্য বা সেবা ক্রয়ে প্রতারণা রোধ এবং (
ছ) ভোক্তা অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা।
এ আইন বাস্তবায়নে রয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বা তাঁর ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং এছাড়াও প্রত্যেক জেলায় রয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা তাঁর ক্ষমতাপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।
এ আইনের অধীনে অভিযোগ করতে পারেন (ক) যে কোন ক্ষতিগ্রস্ত ক্রেতাবা ভোক্তা (খ) একই স্বার্থ সংশ্লিষ্ট এক বা একাধিক ভোক্তা (গ) নিবন্ধিত কোন ভোক্তা সংস্থা; (ঘ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ বা তার পক্ষে অভিযোগ দায়েরের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা। অভিযোগ করতে হয় মহাপরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, ১ কাওরান বাজার (টিসিবি ভবন, ৮ম তলা), ঢাকা।
সম্পুর্ন আইন পড়তে এখানে ক্লিক করুনঃ> ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯
ভোক্তা অধিকার বিরোধী কাজগুলো
ধারা- ২(২০) “ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য” অর্থ,⎯
(ক) কোন আইন বা বিধির অধীন নির্ধারিত মূল্য অপেক্ষা অধিক মূল্যে কোন পণ্য, ঔষধ বা সেবা বিক্রয় করা বা করিতে প্রস্তাব করা।
(খ) জ্ঞাতসারে ভেজাল মিশ্রিত পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করা বা করিতে প্রস্তাব করা।
(গ) মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিকারক কোন দ্রব্য, কোন খাদ্যপণ্যের সহিত যাহার মিশ্রণ কোন আইন বা বিধির অধীন নিষিদ্ধ করা
হইয়াছে, উক্তরূপ দ্রব্য মিশ্রিত কোন পণ্য বিক্রয় করা বা করিতে প্রস্তাব করা।
(ঘ) কোন পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অসত্য বা মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করা।
(ঙ) প্রদত্ত মূল্যের বিনিময়ে প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করা।
(চ) কোন পণ্য সরবরাহ বা বিক্রয়ের সময়ে ভোক্তাকে প্রতিশ্রুত ওজন অপেক্ষা কম ওজনের পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহ করা।
(ছ) কোন পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহের উদ্দেশ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ওজন পরিমাপের কার্যে ব্যবহৃত বাটখারা বা ওজন পরিমাপক যন্ত্র
প্রকৃত ওজন অপেক্ষা অতিরিক্ত ওজন প্রদর্শনকারী হওয়া।
(জ) কোন পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহের ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুত পরিমাপ অপেক্ষা কম পরিমাপের পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহ করা।
(ঝ) কোন পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহের উদ্দেশ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দৈর্ঘ্য পরিমাপের কার্যে ব্যবহৃত পরিমাপক ফিতা বা অন্য কিছু প্রকৃত
দৈর্ঘ্য অপেক্ষা অধিক দৈর্ঘ্য প্রদর্শনকারী হওয়া।
(ঞ) কোন নকল পণ্য বা ঔষধ প্রস্তুত বা উৎপাদন করা ।
(ট) মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করা বা করিতে প্রস্তাব করা ।
(ঠ) সেবা গ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্ন হইতে পারে এমন কোন কার্য করা, যাহা কোন আইন বা বিধির অধীন নিষিদ্ধ করা হইয়াছে ।
অপরাধ ও দন্ড:
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের অধীন সকল অপরাধ জামিনযোগ্য , আমলযোগ্য ও আপোষযোগ্য। উক্ত আইনের ধারা ৩৭ থেকে ৫৫ পর্যন্ত অপরাধ ও শাস্তি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে ।
[ধারা ৩৭]- কোন ব্যক্তি কোন আইন বা বিধি দ্বারা কোন পণ্য মোড়কাবদ্ধভাবে বিক্রয় করার এবং মোড়কের গায়ে সংশ্লিষ্ট পণ্যের ওজন, পরিমাণ, উপাদান, ব্যবহার-বিধি, সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্য, উৎপাদনের তারিখ, প্যাকেটজাতকরণের তারিখ এবং মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ স্পষ্টভাবে লিপিবদ্ধ করার বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করে থাকলে তিনি অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৩৮]- কোন আইন বা বিধি দ্বারা আরোপিত বাধ্যবাধকতা অমান্য করে তার দোকান বা প্রতিষ্ঠানের সহজে দৃশ্যমান কোন স্থানে পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করে সেই অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৩৯]- ।আইন বা বিধি দ্বারা আরোপিত বাধ্যবাধকতা অমান্য করে তার দোকান বা প্রতিষ্ঠানের সেবার মূল্যের তালিকা সংরক্ষণ না করলে এবং সংশ্লিষ্ট স্থানে বা সহজে দৃশ্যমান কোন স্থানে উক্ত তালিকা প্রদর্শন না করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন ।
[ধারা ৪০]- আইন বা বিধির অধীন নির্ধারিত মূল্য অপেক্ষা অধিক মূল্যে কোন পণ্য, ঔষধ বা সেবা বিক্রয় বা বিক্রয়ের প্রস্তাব করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৪১]- কোন ব্যক্তি জ্ঞাতসারে ভেজাল মিশ্রিত পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করলে বা করতে প্রস্তাব করলে তিনি অনূর্ধ্ব তিন বছর কারাদন্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৪৪]- কোন পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অসত্য বা মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন ।
[ধারা ৪৫]- কোন ব্যক্তি প্রদত্ত মূল্যের বিনিময়ে প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করলে তিনি অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হইবেন।
[ধারা ৪৬]- কোন পণ্য সরবরাহ বা বিক্রয়ের সময় ভোক্তাকে প্রতিশ্রুত ওজন অপেক্ষা কম ওজনে উক্ত পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহ করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৪৯]- কোন পণ্য বিক্রয় বা সরবরাহের উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তির দোকান বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দৈর্ঘ্য পরিমাপের কার্যে ব্যবহৃত পরিমাপক ফিতা বা অন্য কিছুতে কারচুপি করা হলে হলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৫১]- মেয়াদ উত্তীর্ণ কোন পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করলে বা করতে প্রস্তাব করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদন্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ড দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৫৩]- কোন সেবা প্রদানকারী অবহেলা, দায়িত্বহীনতা বা অসতর্কতা দ্বারা সেবা গ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য বা জীবনহানী ঘটালে তিনি অনূর্ধ্ব তিন বছর কারাদন্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদন্ড, বা উভয় দন্ড দন্ডিত হবেন।
[ধারা ৫৬]- বাজেয়াপ্তকরণ ইত্যাদি৷ এই অধ্যায়ে পূর্ববর্তী ধারাসমূহে বর্ণিত দণ্ডের অতিরিক্ত, আদালত যথাযথ মনে করিলে, অপরাধের সংশ্লিষ্ট অবৈধ পণ্য বা পণ্য প্রস্তুতের উপাদান, সামগ্রী, ইত্যাদি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্তের আদেশ করিতে পারিবেন৷
এছাড়াওঃ খাদ্য পণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ, অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণ, বাটখারা বা ওজন পরিমাপক যন্ত্রে কারচুপির, পরিমাপে কারচুপি, পণ্যের নকল প্রস্তুত বা উৎপাদন করার, সেবাগ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্নকারী কার্য করার ও অপরাধ পুনঃ সংঘটন উক্ত আইন মোতাবেক দন্ডনীয় অপরাধ ।
অপরাধ পুনঃ সংঘটনের দণ্ড
[ধারা-৫৫]- এই আইনে উল্লিখিত কোন অপরাধের জন্য দণ্ডিত ব্যক্তি যদি পুনরায় একই অপরাধ করেন তবে তিনি উক্ত অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ যে দণ্ড রহিয়াছে উহার দ্বিগুন দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷
অভিযোগ করলে ক্ষতিপুরন পাবেনঃ
ভোক্তা কর্তৃক দায়েরকৃত আমলযোগ্য অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত ও জরিমানা আরোপ করা হলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬(৪) অনুযায়ী, আদায়কৃত জরিমানার ২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিকভাবে অভিযোগকারীকে প্রদান করা হবে।
ভোক্তা যেখানে অভিযোগ জানাবেন
অভিযোগ জানাতে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগ ও জেলা কার্যালয়সমূহের ঠিকানা দেখতে এখানে ক্লিক করুন অধিদপ্তরের বিভাগ ও জেলা কার্যালয়সমূহের ঠিকানা সমুহ
হটলাইনঃ অভিযোগ করুন: জাতীয় ভোক্তা-অভিযোগ কেন্দ্র: ফোনঃ ০২-৫৫০১৩২১৮,
মোবাইল: ০১৭৭৭-৭৫৩৬৬৮, হটলাইন: ১৬১২১
অনলাইনে অভিযোগ দায়ের করুন এখানেঃ এক ঠিকানায় সকল সরকারি সেবা
একজন সচেতন ভোক্তার করনীয়
১) পণ্যের মোড়কে সংশ্লিষ্ট পণ্যের ওজন, পরিমান,উপাদান, ব্যবহারবিধি, সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্য, উৎপাদনের তারিখ, প্যাকেটজাতকরণেরমেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ ইত্যাদি দেখে পণ্য ক্রয় করা।
২) মূল্য রশিদ গ্রহণান্তে মালামাল সংগ্রহ করা।
৩) দ্রব্য বা সেবা সম্পর্কে পরিপূর্ণভাবে জেনে দ্রব্য ক্রয় করা।
৪) বিজ্ঞাপন না বুঝে দ্রব্য সংগ্রহ থেকে বিরত থাকা।
৫) সরকারি-পেশাদারী ট্রেডমার্ক সম্বলিত দ্রব্য ক্রয় করা।
৬) দ্রব্য বা সেবা সম্পর্কে অন্ধ বিশ্বাস পরিহার করা।
৭) দ্রব্য বা সেবা সম্পর্কে অভিযোগ যথাযথ “জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর” কে জানান।
আপনার প্রশ্ন ও উত্তর
DNCR Q & A (বাংলা)