সমতল ডেস্কঃ র্যাব-১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মোঃ তৌহিদুল মবিন খান এবং স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র এএসপি কিশোর রায় এর নেতৃত্বে র্যাব-১২, সিপিসি-২, পাবনা কোম্পানির একটি চৌকষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ ১১ই মার্চ ২০২৩ তারিখে দুপুরে পাবনা শহরের মেরিল বাইপাস, শালগাড়িয়া এলাকার ইউনিসেলস ফুড এন্ড বেভারেজ এর মালিক ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামী মোঃ মনিরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আসামীকে পাবনার আটঘরিয়া থানায়
হস্তান্তর করা হয়েছে। আসামী মনির অবৈধ যৌন উত্তেজক অষুধ বিক্রি করার অভিযোগে একাধিক বার জেল-হাজতে গেছে।
এই আসামী মনিরের আরও অপরাধের সংবাদঃ
সমতল অনুসন্ধানী রিপোর্ট
পর্ব-১
==============
পাবনায় অলিতে-গলিতে অবৈধ যৌন উত্তেজক ড্রিঙ্কসের ফ্যাক্টরি; অপ-মৃত্যুর ঝুকিতে যুবসমাজ- পর্ব-১ ও ২
==============================================
সমতল বিশেষ প্রতিনিধিঃ বোতলের গায়ে লেখা “যৌন সক্তি বৃদ্ধিতে কার্যকর”, এনার্জি ড্রিংক্স ইত্যাদি মনমগ্ধকর সব কার্যকারিতার কথা। খোলাবাজারেই পাওয়া যায় এসব যৌন-উত্তেজক, শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এনার্জি ড্রিঙ্কস। ওষুধ হিসেবে নয় এনার্জি ড্রিংক্স হিসেবে পান করছেন এই বিষ পাবনা সহ বিভিন্ন জেলার উঠতি বয়সের তরুণ-তরুণীরা সহ বয়স্করাও। বাড়ছে গোপন ডেটিং ও গোপন পতিতালয়ের সংখ্যা, আর বাড়ছে হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঝুকির সংখ্যা। গোপন ডেটিং ও গোপন পতিতালয়ের কাজে ব্যাবহার হচ্ছে আবাসিক হোটেল, বিভিন্ন ফ্লাট ও মিনি চাইনিজ হোটেল। দিনদিন চাহিদা বাড়ছে এসব এনার্জি ড্রিংক্স-এর আর এসব এনার্জি ড্রিংক্স-এর উৎপাদকদের প্রচুর লাভ হয়; ফলে একজনের দেখাদেখি অন্যরাও রাতারাতি বাড়ি ভারা নিয়ে ফ্যাক্টরি বানিয়ে ফেলছেন। প্রয়োজনে নিচ্ছেন ফুড লাইসেন্স; প্রশাসনের হাতে ধরা পরলেও কোম্পানির নাম ও ভারা বাড়ি পালটিয়ে দুই-এক দিনের মধ্যেই পুনরায় চালু হচ্ছে কারখানা। তাছাড়া সহজে ধরাও পরে না। কারন সাইনবোর্ড, অফিস ও স্যালাইন বানানোর কারখানা থাকে এক বাড়িতে(ফ্যাক্টরি) আর অবৈধ যৌন উত্তেজক ড্রিঙ্কস বানায় একটু দুরের অন্য ফ্যাক্টরিতে। পাবনা শহর ছারাও বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে পান-সিগারেটের দোকান, মুদির দোকান ও বিভিন্ন কফেকশনারিতে প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছে অবৈধ যৌন-উত্তেজক ড্রিঙ্কস।
পর্ব – ২
======
২০১৬ সাল; ২১ই সেপ্টেম্বর
———————————
দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত সংবাদের হেডিং
“পাবনায় উত্তেজক ভেজাল এনার্জি ড্রিংক কারখানার সন্ধান” সংবাদটি এখানে হুবুহু তুলে ধরা হলঃ
পাবনা জেলা সংবাদদাতা : পাবনা শহরের শালগাড়িয়া পুরাতন এতিমখানা এলাকায় র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের একটি দল মঙ্গলবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে ক্ষতিকর যৌন উত্তেজক ও ভেজাল এনার্জি ড্রিংক কারখানার সন্ধান পায়। র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্প সূত্র জানায়, শালগাড়িয়া পুরাতন এতিমখানা এলাকার একটি বাসা ভাড়া নিয়ে মনিরুল ইসলাম ও আব্দুল কাদের নামের দুই ব্যক্তি অনুমোদনহীন ক্ষতিকর ভেজাল যৌন উত্তেজক, এনার্জি ড্রিংক তৈরী এবং বাজারজাত করে আসছে।
এই সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার বেলা ১২ টার দিকে র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার বীনা রানী দাশ ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট হামিদুর রহমানের নেতৃত্বে ওই বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় কারখানা থেকে ১৩ ধরনের বিপুল পরিমাণ যৌন উত্তেজক এনার্জি ড্রিংক ও তৈরীর সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এছাড়া বাড়ির মালিকসহ ৩ জনকে আটক করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট হামিদুর রহমান ভেজাল ও নকল ড্রিংক ও যৌন উত্তেজক তৈরী ও বাজারজাত করার দায়ে ২ জনকে ৬ মাস কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করে। এছাড়া বাড়ির মালিককে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২০১৯ এর শুরুতে
———————–
অনলাইন নিউজ পোর্টাল এ ২৮ এ জানুয়ারি ২০১৯ – এ
“যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরীর কারখানা জব্দ ও জারিমানা” হেডলাইনে একটি সংবাদ ছবি সহ প্রকাশ করে যা এখানে হুবুহু তুলে ধরা হলোঃ-
নিজস্ব প্রতিনিধি, পাবনামেইল টোয়েন্টিফোর ডটকম::
পাবনায় নকল যৌন উত্তেজক সিরাপ ও সফট ড্রিংকস কারখানায় অভিযান পরিচালনা করেছে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) পাবনা কার্যালয়ের তথ্যানুযায়ী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব হাসানের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
সোমবার দুপুরে পাবনার উত্তর শালগাড়িয়ায় ইউনিসেলস্ ফুড এন্ড বেভারেজ কারখানায় বিপুল পরিমান যৌন উত্তেজক “শক্তি” সিরাপ, ইউনি এরাল-এন সফট্ পাউডার, হজমী ট্যাবলেট জব্দ করেছে ভ্রামমান আদালত।
এ অভিযানে অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন, সংরক্ষণ, মোরকজাত ও বাজার জাত করার অপরাধে কারখানার স্বত্তাধীকারী মনিরুল ইসলামকে ভোক্তা আইন ৩৭ ও ৪৩ ধারায় এক লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং জব্দকৃত মালামল ধ্বংস করা হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, এনএসআই পাবনা কার্যালয়ের ডেপুটি ডিরেক্টর এইচএম ইমরান, ড্রাগ সুপার কেএম মুহসীনিন মাহবুব, ও আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যা।
অভিযান পরিচালনা শেষে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মাহবুব হাসান বলেন, আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। এই মনিরুল ইসলাম ইতিপূর্বেও শালগাড়িয়ার একটি বাসা ভাড়া নিয়ে এই ধরনের যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরীর জন্যে গ্রেফতার হন। সে দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যবসায়র সাথে জড়িত আছে বলেও জানান তিনি।
১০ই মার্চ ২০১৯
———————-
দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত সংবাদের হেডিং
“পাবনায় নকল নকল উত্তেজক এনার্জি ড্রিংকস কারখানার সন্ধান তিন লাখ টাকা জরিমানা”। প্রকাশিত সংবাদটি এখানে হুবুহু তুলে দেওয়া হলোঃ-
পাবনা জেলা সংবাদদাতা : পাবনা শহরের শিবরামপুর জুবিলি ট্যাংকপাড়া এলাকায় ‘ডোরা ফুড প্রোডাক্টস’ নামের একটি কারখানায় র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের একটি দল অভিযান চালিয়ে কোটি টাকা মূল্যের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর যৌন উত্তেজক এনার্জি ড্রিংকস, ড্রিংকস তৈরির সরঞ্জামাদি ও কেমিক্যাল জব্দ করেছে। কারখানার মালিককে তিন লাখ টাকা জরিমানা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট।
র্যাব জানায়, শিবরামপুর জুবিলি ট্যাংকপাড়া এলাকার হায়দার আলী নামের এক ব্যক্তি তার বাড়ির অভ্যন্তরে অনুমোদনবিহীন ‘ডোরা ফুড প্রডাক্টস’ নামে নকল এনার্জি ড্রিংক তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এই কারখানায় দীর্ঘদিন ধরে নামসর্বস্ব বিভিন্ন কোম্পানির মোড়কে যৌন উত্তেজক নকল এনার্জি ড্রিংক, সফট ড্রিংকস, হজমি, ওরস্যালাইন, হার্বাল সিরাপ ও ওষুধ উৎপাদন করে বাজারজাত করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্টে রুহুল আমিন (এক্স) বিএনভিআর ও স্কোয়াড কমান্ডার এএসপি থোয়াইঅংপ্রæ মারমার নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাবের একটি দল ওই কারখানায় অভিযান চালায়। অভিযানে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের নকল এনার্জি ড্রিংকস, ড্রিংকস তৈরির সরঞ্জাম ও কেমিক্যাল জব্দ করা হয়।
নওগাঁ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পাবনায় অভিজানঃ
———————————————
গত ২৬ জুন ২০১৯ গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায় সম্প্রতি নওগাঁতে পাবনার আফুরিয়ার ফাস্টফুড ইন্ডাষ্ট্রি প্রাইভেট লিমিটেডের তৈরীকৃত যৌন উত্তেজনা বর্ধক ‘ফাস্ট কিংস আপ ফ্রুট সিরাপ পান করার পর এক যুবক মাকে হত্যার পর মেয়েকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি নিয়ে সারা দেশে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে। নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লিমন রায় বলেন, পাবনার ফাষ্ট ফিলিংস ফ্যাক্টরীতে দীর্ঘদিন ধরে হট ফিলিংসসহ ৩টি আইটেমে সেক্সুয়াল ড্রিংক্স তৈরী করা হচ্ছে, যা দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার মুদির দোকানে বিক্রি হচ্ছে দেদারছে। ফ্যাক্টরীর স্বত্বাধিকারী আরিফুল ইসলাম ও আব্দুর রাজ্জাক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে ম্যানেজ করে মানুষের জন্য ক্ষতিকারক সেক্সুয়েল ড্রাগ তৈরী করছে বলে অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। ফ্যাক্টরীর মালিক পাবনার প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ছত্রছাঁয়ায় থাকার কারণে এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। এই ফ্যাক্টরীর উৎপাদিত হট ফিলিং সেক্সুয়াল ড্রিংক্স সেবন করে নওগাঁয় এ পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অনেকে অসুস্থ্য অবস্থায় নওগাঁ হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে অতিমুনাফার জন্যে পাবনায় একটিচক্র এই কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছেন বলেও জানা গেছে। তারা প্রায় ৩০ জনের একটি সমিতি করে যাদের মধ্যে সাংবাদিক নাম ধারিরাও আছেন; এই উত্তেজক সিরাপ তৈরী ও বাজারজাত করছেন।
এ ব্যাপারে পাবনা চেম্বার এন্ড কমার্স ইন্ডাষ্ট্রিজের একজন পরিচালক বলেন, ড্রাগের চেয়েও ক্ষতিকর এই সিরাপটির পাবনায় অন্তত অর্ধশত কারখানা রয়েছে। প্রশাসনের নজর এড়িয়ে তারা এই সিরাপ তৈরী করে আসছেন। এ বিষয়ে পাবনার ডা. রাম দুলাল ভৌমিক বলেন, এ ধরণের মান নিয়ন্ত্রণহীন যৌন উত্তেজক সিরাপ সেবনে তাৎক্ষণিক উত্তেজনা দেখা দিলেও দীর্ঘ মেয়াদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে লিভার, কিডনি ড্যামেজের পাশাপাশি হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যেতে পারে সেবনকারীরা। এ ব্যাপারে সরকারের কঠোর নজরদারীর দাবি জানাচ্ছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাবনার এক বিশিষ্ট জন জানান, এই সিরাপ তৈরী কারখানা মালিকরা দেশের যুব সমাজকে ধংস্ব করছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষরা দেখেও না দেখার ভাণ করছেন। কারখানা মালিকদের ওই চক্র এতোটাই প্রভাবশালী যে, প্রতিদিন বিকেলে শহরের বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভির্সের সামনে গেলেই দেখা যায় তারা শত শত কার্টুন ভরে ওই সিরাপ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠাচ্ছেন। যুব সমাজকে রক্ষায় প্রশাসনের কঠোর নজরদারীর দাবী জানিয়েছেন তিনি।
পাবনার আনাচে কানাচেগড়ে ওঠা এ ধরনের কারখানা বন্ধের দাবী জানয়েছেন পাবনার সচেতন মহল। পাবনার সেই যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরীর কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৩ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে নওগা জেলার গোয়েন্দা পুলিশ; গ্রেফতারের পর কারখানাটি সীলগালা করে দেয়া হয়।
২০ই নভেম্বর ২০১৯ এ সাপ্তাহিক সমতলে প্রকাশিত খবর ছিলো
———————————————————
আজ ২০/১১/২০১৯ তারিখে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন
অধিদপ্তর পাবনা’র নেতৃত্বে পাবনা জেলার সদর উপজেলার বাজার এলাকায় তদারকিমূলক কার্যক্রম পরচালিত হয়।
এই অভিযানে হেমায়েতপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের আলহাজ্জ আবুল কাসেমের মালিকানাধীন (কে. এস. বি.) ইট ভাটার অভ্যন্তরে অবস্থিত “ইমপেল ফার্মা (ইউনানী)” নামক প্রতিষ্ঠানটিকে সিল গালা করে দেন। প্রতিষ্ঠানটি অবৈধ
প্রক্রিয়ায় ফুড সিরাফ ও যৌন উত্তেজক ঔষধ তৈরি করছিল। প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান মালিক হেমাইতপুর নিবাসি রফিকুল ইসলাম। স্থানিয়দের সাথে আলাপ করে জানা যায়, ইমপেল ফার্মার পুর্বের মালিক ছিলেন জমির হাজি, নুরুল হাজি
সহ আরও কয়েকজন। শহরে জায়গার অভাব হলে তারা বর্তমান স্থানে ভবন ভারা নেন। পরবরতি কালে আলহাজ্জ আবুল কাসেম ইমপেল ফার্মা লাইসেন্স কিনে নেন। আলহাজ্জ আবুল কাসেমের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আমি রফিকুলের কাছ থেকে ইমপেল ফার্মা ক্রয় করি এবং বিশটি ঔষধ উৎপাদন করি, যার প্রত্যেকটির অনুমতি ছিল, পরবর্তী কালে আমি পুনরায় রফিকুল ইসলাম এর কাছে ইমপেল ফার্মার লাইসেন্স বিক্রি করে দেই এবং তারই জায়গায় ভারায় ফ্যাক্টরিটি চালাতে থাকে। ইমপেল ফার্মার বর্তমান মালিক রফিকুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে কিছু কাগজ –পত্র না থাকায় ফ্যাক্টরি সিলগালা করা হয়েছে। অবৈধ প্রক্রিয়ায় ফুড সিরাফ ও যৌন উত্তেজক ঔষধ তৈরির কথা তিনি অস্বীকার করেন। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর পাবনা’র নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে সার্বিক সহযোগিতা করেনঃ পাবনা জেলা পুলিশের একটি টিম, পাবনা জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মাহমুদ আলম এবং জেলা মার্কেটিং অফিসার হুমায়ন কবির। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর পাবনা’র সহকারি পরিচালক আব্দুস সালাম জানান, জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলবে……